Shop

Before Start

Tech TV

টেক ভিডিও

অবসরে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ ১০টি উপায়

অবসরে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ ১০টি উপায় 2

প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে মানুষ এখন ঘরে বসেই অর্থ উপার্জন করতে পারে। কেউ কেউ পার্টটাইম হতে পারে, আবার কেউ কেউ ফুলটাইম হতে পারে। অন্যরা এটিকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে পারে। আপনি আপনার আশেপাশে অনেক লোককে দেখবেন পড়াশোনা বা কাজের বাইরে বাড়তি আয়ের জন্য বাড়িতে অনেক কাজ করছেন। অনেকে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করার চেষ্টা করে কিন্তু অর্থ উপার্জনের সঠিক উপায় খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়। সুতরাং, আপনি যদি আপনার ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করতে চান তবে এই নিবন্ধটি আপনার জন্য। কারণ, আজকের নিবন্ধে, আমরা খুঁজে বের করতে যাচ্ছি যে কোন 10টি কাজ আপনি ঘরে বসে অনলাইনে পেতে পারেন এবং যদি না হয় তবে কীভাবে শিখবেন এবং পাবেন।

 

১) ফ্রিল্যান্সিং করে আয়

আপনার যদি এক বা একাধিক কাজের দক্ষতা থাকে তবে আপনি অনলাইনে সেই পরিষেবাটি অফার করে সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। আপনি মূলত দুটি উপায়ে ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারেন। আপওয়ার্ক, একটি ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে, আপনি ক্লায়েন্টদের জন্য প্রকল্পগুলিতে বিড করতে পারেন, যখন Fiverr মার্কেটপ্লেসে, আপনি একটি গিগ হিসাবে আপনার কাজ সাজাতে পারেন, এবং যদি কোনও ক্লায়েন্ট আপনার পরিষেবা পছন্দ করে তবে তিনি আপনার সাথে কথা বলবেন এবং একটি অর্ডার দেবেন। আপনি যদি সময়মতো ডেলিভারি করেন, গ্রাহকরা আপনার পরিষেবা দেখার পর তাদের অর্ডার বন্ধ করে দেবেন। বন্ধ হওয়ার 15 দিনের মধ্যে, আপনি Payoneer বা অন্যান্য পেমেন্ট পদ্ধতির মাধ্যমে আপনার বাংলাদেশী অ্যাকাউন্টে অর্থ স্থানান্তর করতে পারেন।

আপনি যদি অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন? এই এলাকার একটি সম্পূর্ণ কোর্স আমাদের MSB একাডেমী প্ল্যাটফর্মে উপলব্ধ। আমাদের ফাইবার সাকসেস কোর্সে 3000 টিরও বেশি বাংলাদেশি শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে। কোর্সটি 18টি বিভিন্ন চাকরি শেখায় যেগুলির ফাইভারে উচ্চ চাহিদা রয়েছে এবং বাজারে সফল হওয়ার সমস্ত গোপনীয়তা শেয়ার করে৷ কোর্সে যোগদানের মাধ্যমে, আপনি কোর্সে আজীবন বিনামূল্যে অ্যাক্সেস এবং ভবিষ্যতের সমস্ত আপডেট পাবেন।

 

২) গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয়

অন্যদের থেকে নিজেকে আলাদা করতে প্রতিটি কোম্পানির একটি অনন্য লোগো প্রয়োজন। কারণ এটা প্রযুক্তির যুগ। প্রযুক্তির এই যুগে, সবকিছু নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত হয়েছে এবং প্রতিষ্ঠানের বিপণন এবং বিজ্ঞাপনেও কিছু পরিবর্তন এসেছে। ব্যানার এবং বিলবোর্ড ডিজাইন করার জন্য বিজ্ঞাপনের জন্য একজন গ্রাফিক ডিজাইনার প্রয়োজন। একজন দক্ষ গ্রাফিক ডিজাইনার হন এবং ঘরে বসে প্রতি মাসে অর্থ উপার্জন করুন। এই বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য, এই নিবন্ধটি দেখুন গ্রাফিক ডিজাইন ক্যারিয়ার এবং চাকরির সুযোগ।

৩) ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়

বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ। যেকোনো কিছু অনলাইনে প্রচার এবং সেল বাড়ানোর জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন বিকল্প নাই। বর্তমান বিশ্বে প্রায় ৫ বিলিয়নের বেশি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। আর বাংলাদেশের প্রায় ৭ কোটিরও বেশী মানুষ সোশ্যাল মিডিয়াতে কানেক্টেড এবং এই সংখ্যাগুলো আগামী ৫-১০ বছরে দ্বিগুণ থেকে দ্বিগুণতর হবে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন আপনার বিজনেস অনলাইনে হোক কিংবা অফলাইনে, অথবা আপনি যদি মার্কেটিং এক্সপার্ট হিসাবে লোকালি কিংবা গ্লোবালি সার্ভিস দিতে চান তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন বিকল্প নাই। ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং কীভাবে শিখা শুরু করবেন.

 

প্রফেশনাল ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে এই ইন্টারনেট দুনিয়ায় রাজত্ব করতে চাইলে আমাদের বেস্টসেলিং All in One Digital Marketing কোর্সটি হবে আপনার জন্য পারফেক্ট একটি কোর্স। ব্লগিং, SEO, অ্যাফিলিয়েট, ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব, কুপন বিজনেস থেকে শুরু করে ১৪টির বেশি মার্কেটিং সেক্টরে এক্সপার্ট হয়ে যাবেন, যা আপনাকে প্রতি মাসে হাজার ডলার+ ইনকাম জেনারেটে সাহায্য করবে।

 

৪) ইউটিউব থেকে আয়

বিশ্বব্যাপী ২০০ কোটির বেশি মানুষ নিয়মিত ইউটিউবে ভিডিও দেখেন। প্রত্যেক মিনিটে এই প্ল্যাটফর্মে ৫০০ ঘণ্টা ভিডিও স্ট্রিম হয়। ইউটিউব এখন শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়। সে কথা এখন অনেকেরই জানা। আয়ের অন্যতম মাধ্যম ইউটিউব। অনলাইন থেকে ইনকামের আরও একটি মাধ্যমে হল ইউটিউব। আপনি যদি ইউটিউবে একটি চ্যানেল ওপেন করে ভাল মানের ভিডিও তৈরি করে সেখানে আপলোড দেন তাহলে সেখান থেকেও প্রতি মাসে ভাল ইনকাম করতে পারবেন। তবে তার জন্য অবশ্যই আপনাকে ইউটিউবের কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। ইউটিউব চ্যানেল ইউটিউব এর সকল শর্তাবলী পুরন করলে আপনি আপনার ভিডিও তে গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় করতে পারবেন। তবে সেটা অবশ্যই সেটা নিজের ভিডিও হতে হবে অন্যের কপি করা ভিডিও দিলে হবে না। আর ভিডিও শিক্ষণীয় হতে হবে অথবা ভাল কোন আইডিয়ার ভিডিও হতে হবে যেন মানুষ সেটা দেখে। কেবল এক দুই টাকা নয়, লোকেরা ইউটুবে হাজার এবং লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন।

শুধু মজার বা বিনোদন ভিডিও আপলোড দিয়ে নয়, আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট করার মাধ্যমে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারেন। আমরা সবাই জানি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স সাইট অ্যামাজন (Amazon.com) আপনি অ্যামাজন এর কোন প্রোডাক্টটি নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেন সেই প্রোডাক্ট এর ভাল মন্দ, সুবিধা, অসুবিধা সব কিছু সেখানে তুলে ধরতে হবে এবং শেষে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্কটি দিয়ে দিবেন। আপনার দেয়া অ্যাফিলিয়েট লিঙ্কে কিক্ল করে যত মানুষ অ্যামাজন থেকে পণ্য কিনবে আপনি তত বেশি কমিশন পাবেন। আপনি যদি এই বিষয়ে শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য সুখবর হচ্ছে এমএসবি একাডেমীতে Amazon Affiliate Marketing With YouTube এই বিষয়ে একটি কোর্স রয়েছে। সেখানে কোন রকম ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই ইউটিউবে ভিডিও আপলোডের মাধ্যমে কীভাবে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্যাসিভ ইনকাম করা যায়, সেই ব্যাপারে সব সিক্রেট টিপস অ্যান্ড ট্রিক্স পাবেন এই কোর্সে। খুব ভালো ইংলিশ না পারলেও হবে! আর কাজ করতে যা যা লাগবে সব কিছুই দিয়ে দেয়া হবে কোর্সের সাথে।

৫) অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

ইনভেস্ট বা পুজি ছাড়া বর্তমান সময়ে ঘরে বসে কেউ যদি ইনকাম করতে চায়, তার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল বিশাল একটি সুযোগ। এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে গেলে আপনাকে বিশাল জ্ঞানের পণ্ডিত হতে হবে না। ফেসবুক, নিজের পার্সোনাল সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট, ইউটিউব সব জাগায় আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। যা শিখতে এবং করতে আপনার কোন রকম টাকা লাগবে না। সহজ কথায় যদি বলি, ধরুন আপনার কোন প্রোডাক্ট আছে, আমি আপনার প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন করে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করলাম। এখন আপনি আমাকে এজন্য কমিশন দিবেন। এটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অন্যের পণ্য বিক্রি করে টাকা আয়। অনলাইনে কাজটি আরো বেশি সহজ। যত বেশি মানুষ আপনার সেই প্রোডাক্ট গ্রহন করবে আপনি তত বেশি কমিশন পাবেন।

একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝাই, যেমন MSB Academy তাদের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের ২০% করে কমিশন দিয়ে থাকে। অ্যাফিলিয়েটদের প্রোমোট করা কোর্সগুলো যখন শিক্ষার্থীরা ক্রয় করেন, তখন প্রতিটি কোর্সের বিক্রয়মূল্য থেকে ২০% কমিশন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার পেয়ে যায়! অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী কোনো অ্যাফিলিয়েটের মাধ্যমে ৩০০০ টাকার একটি কোর্স কিনলে সেই অ্যাফিলিয়েট পাবেন ৬০০ টাকা! আপনি একটি প্রোডাক্ট বিক্রি করেও প্রতিদিন হাজার টাকার উপরে আয় করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। আর আপনি যদি অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কোন ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান, তাহলে জয়েন করতে পারেন আমাদের বেস্টসেলিং Amazon Affiliate Marketing with YouTube কোর্সটিতে। এই কোর্সে জয়েন করার ২-৩ মাস পর থেকেই অনেক স্টুডেন্টদেরই প্যাসিভ ইনকাম শুরু হয়ে গেছে!!

৬) ব্লগ সাইটের মাধ্যমে আয়

Blogging হচ্ছে এমন একটি উপায় যার মাধ্যমে আপনি অনলাইন থেকে ভাল উপার্জন করতে পারেন। ব্লগ ওয়েবসাইট দুই ভাবে বানাতে পারেন, ব্যক্তিগত এবং সোস্যাল। ব্যক্তিগত ব্লগে শুধু আপনি আপনার জ্ঞ্যান বা আইডিয়া গুলো লিখে পাঠকদের কাছে তুলে ধরতে পারবেন। আর সোশ্যাল ব্লগের মাধ্যমে যে কোন ইউজার লগিন করে তাদের নিজস্ব জ্ঞ্যান বা আইডিয়া গুলো আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারবে। লেখা যত বেশি হবে, পাঠকের সংখ্যা তত বেশি বাড়বে এটাই স্বাভাবিক। সুতারাং পাঠকের সংখ্যা যত বেশি হবে আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং এবং ট্রাফিক বেশি হবে। ট্রাফিক যত বেশি হবে তত বেশি উপার্জন করতে পারবেন। আর আপনি যদি চান সম্পূর্ণ ফ্রিতে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করে ব্লগিং শুরু করতে এবং লিখা লিখি শুরু করার মাধ্যমে ইনকাম স্টার্ট করতে তাহলে এই প্লেলিস্টের সবগুলো ভিডিও দেখে ফেলুন। তাহলে ইনশাআল্লাহ্‌ কমপ্লিট একটি ধারণা পেয়ে যাবেন।

এছাড়া আপনি চাইলে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়েও প্রফেশনাল মানের ব্লগ সাইট খুব সহজে বানাতে পারেন। যদিও এই ক্ষেত্রে Domain, Hosting অ্যান্ড Premium Theme কিনতে আপনার কিছু টাকা খরচ করতে হবে। কিন্তু আপনি এই ব্লগিং লাইনে সিরিয়াস হয়ে থাকলে ওয়ার্ডপ্লেস দিয়ে সাইট তৈরি করাই আপনার জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টমাইজেশন করে ব্লগ সাইট বানাবেন? এই বিষয়ে ভাল ভাবে জানতে এবং শিখতে আপনি আমাদের ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টমাইজেশন এই কোর্সটি করে নিতে পারেন। কোর্সটিতে স্টুডেন্টদের কাজের সুবিধার জন্য ১৫০০ ডলার মূল্যের প্রিমিয়াম থিম এবং প্লাগিনের লাইফটাইম লাইসেন্স দেয়া হবে। তাই আপনি অনেক সহজেই নিজের জন্য প্রফেশনাল একটি ব্লগ ওয়েবসাইট নিজেই তৈরি করতে পারবেন। শুধু তাই না, আপনি চাইলে অন্যের ওয়েবসাইট তৈরি করে দিয়েও ইনকাম করতে পারবেন।

৭) অ্যামাজনে বই বিক্রি করে ইনকাম

আপনার যদি লেখালেখির প্রতি আগ্রহ থাকে বা আগে থেকেই অভ্যাস থাকে তাহলে আপনি সেটাকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে বই পাবলিশ করে আয় করতে পারেন। আমরা সবাই জানি অ্যামাজন হচ্ছে ওয়ার্ল্ডের এক নাম্বার ই-কমার্স সাইট। প্রতিদিন লক্ষ কোটি প্রোডাক্ট কেনা বেচা হচ্ছে এই অ্যামাজন থেকে। আর এই অ্যামাজনের অনলাইনে ডিজিটাল বই এর প্লাটফর্মকে বলা হয় অ্যামাজন কিনডেল (Amazon Kindle)। পৃথিবীর সব বিখ্যাত, নতুন, পুরান সব ধরনের বই সেখানে পাওয়া যায়। আপনি চাইলে নিজের লিখা বইও অ্যামাজনে বিক্রি করতে পারেন। অ্যামাজনে বই সেল করে কত ইনকাম করা সম্ভব? সেই ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে এই ব্লগটি পড়ে ফেলতে পারেন।

এই বিষয়ে এমএসবি একাডেমী ওয়েবসাইটে একটি কমপ্লিট কোর্স রয়েছে সেখানে বই লেখা থেকে শুরু করে নিজের বইয়ের কভার ডিজাইন, মার্কেটিং সব কিছু এই কোর্সের মধ্যে শিখনো হয়েছে। প্রয়োজনে আপনি এই কোর্স করার মাধ্যমে নিজেকে আরও এক্সপার্ট করে গড়ে তুলে বই লিখে ইনকাম শুরু করতে পারবেন। নিজের লিখা অথবা আউটসোর্স করা বই অ্যামাজন কিন্ডেলে পাবলিশ এবং সঠিক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কিভাবে অ্যামাজন থেকে 6 Figure Passive Income এর পথে যাত্রা শুরু করতে হয় তার স্টেপ-বাই-স্টেপ ফর্মুলা পাবেন এই Amazon Kindle Direct Publishing (KDP) কোর্সে।

 

৮) মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে আয়

অ্যান্ডয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের এখন স্বর্ণ যুগ। আপনার যদি প্রোগ্রামিং নিয়ে ইন্টারেস্ট থাকে তাহলে শিখতে পারেন অ্যান্ডয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট। অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখলে নিজের বানানো অ্যাপ থেকে Google Admob এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন, অ্যাপ সেল করেও ইনকাম করতে পারবেন। কারন বর্তমানে এন্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার কারির সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।

আপনি যদি একজন প্রোফেশনাল এন্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপার হয়ে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য রয়েছে একটি বিশাল সুযোগ MSB Academy-তে Complete Android App Development Masterclass In Bangla একটি কোর্স রয়েছে যা শিখলে আপনি শিখলে নিজের বানানো অ্যাপ থেকে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন। ৭০+ ঘণ্টার এই কোর্সটিতে প্রোগ্রামিং এর বেসিক থেকে এডভান্স এবং তারপর বেসিক কিছু অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করে কীভাবে এডভান্স সব অ্যাপ তৈরি করে ফেলা যায় এবং কীভাবে অ্যাপে Admob এর অ্যাড যুক্ত করে অ্যাপ থেকে ইনকাম করা যায় সেই ব্যাপারে স্টেপ-বাই-স্টেপ গাইডলাইন দেয়া হয়েছে।

৯) ফেসবুক থেকে আয়

আমরা সবাই জানি ইউটিউবে চ্যানেল খুলে মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা যায়। আপনি চাইলে এখন ফেসবুকে পেজ খুলে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু পেজে ভিডিও আপলোড দিলে ত আর ইনকাম হবে না। তার জন্য ফেসবুক এর কিছু নিয়ম রয়েছে। আপনার পেজে সেই নিয়ম গুলা ফিলাপ হলে ফেসবুক আপনার পেজ মনিটাইজেশন দিবে এবং In-Stream Ads আপনার ভিডিওতে শো করানোর মধ্যে দিয়ে আপনি ভিডিও থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার পেইজে যদি অনেক লাইক ফলোয়ার থাকে তাহলে অনেক বড় বড় কোম্পানির পণ্য আপনার পেইজে স্পন্সর করার মাধ্যমেও আয় করতে পারবেন। ফেসবুক থেকে আয় সম্পর্কে জানতে এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন বিস্তারিত জানতে পারবেন। এছাড়া যেকোনো প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের সেল বৃদ্ধি, সম্পূর্ণ ফ্রি মেথডে ফেইসবুক থেকে ইনকাম, মেসেঞ্জার চ্যাটবটের মাধ্যমে সাপোর্ট সিস্টেম Automate করা ছাড়াও, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসাবে জব কিংবা এজেন্সি পরিচালনা করার মাধ্যমে আপনার কিংবা ক্লাইন্টের যেকোনো বিজনেসকে নেক্সট লেভেলে নিয়ে যেতে চাইলে জয়েন করতে পারেন আমাদের বেস্টসেলিং The Best Facebook Marketing and Messenger Chatbot কোর্সটিতে।

 

১০) ডিজিটাল কোর্স সেল করে আয়

আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ভিডিও অ্যানিমেশন, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদির মতো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ হন, তাহলে আপনি সেই দক্ষতা ফ্রিল্যান্স করতে বা অনলাইন কোর্স তৈরি করতে এবং আয়ের জন্য বিক্রি করতে পারেন। আপনি একটি ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এবং সেখানে আপনার কোর্স বিক্রি করতে পারেন, অথবা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে একজন প্রশিক্ষক হিসেবে সাইন আপ করতে পারেন এবং আপনার কোর্স বিক্রি করতে পারেন। এমএসবি একাডেমিতে লেকচারার হিসেবে যোগদানের সুযোগ। তবে এই ক্ষেত্রে, আপনি যে বিষয়ে একটি কোর্স পোস্ট করছেন সে বিষয়ে আপনাকে দক্ষ হতে হবে এবং অন্যদের শেখানোর ক্ষমতা থাকতে হবে। এমন অনেক লোক আছে যারা নিজেরাই বোঝে এবং ভালো করে, কিন্তু অন্যদের বোঝাতে পারে না। মনে রাখতে হবে নিজেকে জানা আর অন্যকে বোঝানো এক জিনিস নয়।

Facebook
Twitter
WhatsApp
Email

সাইট সংক্রান্ত যে কোন তথ্য ও আপডেট জানতে ফলো করুন আমাদের ফেসবুক পেইজ এবং আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইভ করুন ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সর্বশেষ